আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় বিভিন্ন মাধ্যমের শিল্পকর্ম ,যা বিভিন্ন মাধ্যমের শিল্পকর্ম অধ্যায় এর অন্তর্ভুক্ত।
বিভিন্ন মাধ্যমের শিল্পকর্ম
এ অধ্যায় শেষে আমরা-
• বোর্ড ও কাগজ দিয়ে কয়েকটি শিল্পকর্ম তৈরি করতে পারব।
• কাঠের জিনিস তৈরি করার কিছু হাতিয়ারের ব্যবহার করতে পারব।
• কাঠ দিয়ে ধীরে ধীরে পুতুল তৈরি করতে পারব ।
• কাঠের ঘোড়া তৈরি করতে পারব।
• কাঠ কেটে নকশা তৈরি করতে পারব।
• মাটির কাজ করার ছোটখাটো হাতিয়ার ব্যবহার করতে পারব।
• মাটির কয়েল, ফুলদানি, পুতুল ও বিভিন্ন রকম কারুশিল্প তৈরি করতে পারব।
• মাটির কয়েল দিয়ে পাত্র তৈরি করতে পারব ।
• মাটির ফলকে চিত্র ও নকশা তৈরি করতে পারব ।
• বেল বা কদবেলের খোলস দিয়ে পুতুল তৈরি করতে পারব ।
• পালক দিয়ে ফুল তৈরি করতে পারব ।
• নিজেদের কল্পনাশক্তি খাটিয়ে অন্যান্য জিনিসও তৈরি করতে পারব ।
• পালকের তৈরি ফুল দিয়ে ঘর সাজাতে এবং উপহার দিতে পারব।
• ফেলনা উল বা পাট দিয়ে হাঁসের ছানা তৈরি করতে পারব।
কাগজ ও বোর্ড কাগজ দিয়ে শিল্পকর্ম
জীবনযাত্রার প্রয়োজনে প্রতিদিন কতভাবে যে আমরা কাগজ ব্যবহার করছি তা বলে শেষ করা যাবে না । কাগজকে সভ্যতার বাহন বললে ভুল হবে না। পড়ালেখার বইখাতা থেকে শুরু করে মুদির দোকানের ঠোঙা পর্যন্ত দৈনন্দিন জীবনের হাজারো প্রয়োজনে কাগজ ব্যবহার হয় ।
ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে কাগজ দিয়ে কিছু শিল্পকর্ম করতে শিখেছি? এবার কিছু ব্যবহার্য জিনিস তৈরি করা এবং কাপজের সাথে সম্পর্কিত কিছু কাজ শিখব। কাজগুলো শিখলে তা নিজের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে তো লাগবেই, পাশাপাশি সৃজনশীলতাও বৃদ্ধি পাবে। বিভিন্ন কাজে আমরা বিভিন্ন রকম কাগজ ব্যবহার করি।
যেমন- ইনভেলাপ তৈরির জন্য সাধারণ লেখার কাগজ বা অফসেট পেপার, আবার বই-খাতা বাঁধাই করার জন্য প্রয়োজনমতো শক্ত কাগজ, বোর্ড কাগজ, পিচবোর্ড ইত্যাদি এবং অ্যালবাম তৈরির জন্য ধূসর রঙের শক্ত বোর্ড কাগজ, পিচবোর্ড, নকশা করা মার্বেল কাগজ ইত্যাদি।
কী ধরনের কাগজ ব্যবহার করা হবে তা প্রয়োজন অনুযায়ী বেছে নেব। আসল কথা হলো কোন পদ্ধতিতে কোন জিনিস তৈরি করা যায় তা জেনে নেওয়া।