Site icon Drawing Gurukul [ ড্রয়িং গুরুকুল ] GOLN

সকল অধ্যায় এর নমুনা প্রশ্ন

সকল অধ্যায় এর নমুনা প্রশ্ন

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় NCTB ম্যাধমিক ৮ম শ্রেণি চারু ও কারুকলা নমুনা প্রশ্ন। চারু ও কারুকলা বইয়ের সকল অধ্যায় এর নমুনা প্রশ্ন পোস্টে পেয়ে যাবেন।

সকল অধ্যায় এর নমুনা প্রশ্ন

প্রথম অধ্যায়:বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকলা ও ঐতিহ্যের পরিচয়

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

১। মেগালিথ পাথর কোথায় পাওয়া গেছে?

ক. ফরিদপুর খ. জয়ন্তীয়াপুর

গ. নারায়ণগঞ্জ ঘ. মুন্সীগঞ্জ

২। নিচের কোনগুলো লোকশিল্প?

ক. নকশিকাঁথা, পোড়ামাটির হাতি, মাটির হাঁড়ি খ. মাটির হাঁড়ি, মাটির কলস, নকশিকাঁথা

গ. শখের হাঁড়ি, কাঠের পুতুল, নকশিকাঁথা ঘ. উপরের সবগুলো

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন

১। লোকশিল্পীদের শিল্পকর্মের পাঁচটি উদাহরণ দাও ।

২। কারুশিল্পীদের শিল্পকর্মের পাঁচটি উদাহরণ দাও।

৩। চারু ও কারুশিল্পীরা উপার্জন ও সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য কাজ করে চলেছেন এমন দশটি বিষয় ও সংস্থানের নাম লেখ।

৪। বাঙলা অঞ্চলের বা বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পকলার বিবরণ সংক্ষেপে বর্ণনা কর ।

৫। কষ্টিপাথরের মূর্তি, পোড়ামাটির ফলক ও শিলালিপি কেন প্রাচীন শিল্পকলা হিসেবে টিকে আছে? বর্তমানে এগুলো কোথায় সংরক্ষিত রয়েছে?

৬। মাটি খুঁড়ে কোন প্রাচীন জনপদ আবিষ্কৃত হয়েছে? যে কোনো ২টি জনপদ ধ্বংস হওয়ার কারণ বর্ণনা কর ।

৭। কালো পাথরের ভাস্কর্য সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ ।

৮। জাদুঘরে বা অন্য কোনো স্থানে পোড়ামাটির ফলক দেখে থাকলে তার বিবরণ দাও।

৯। নিচে উল্লেখিত যে কোনো একটি স্থান পরিদর্শন করে থাকলে তোমার অভিজ্ঞতা বর্ণনা কর। ময়নামতি, মহাস্থানগড়, পাহাড়পুর, ষাটগম্বুজ মসজিদ, কান্তজির মন্দির, বাঘা মসজিদ, পুঠিয়ার রাজবাড়ি মন্দির, তারা মসজিদ।

১০ । প্রাচীন শিল্পকলাগুলো কেন ঐতিহ্যবাহী সে সম্পর্কে তোমার অভিমত ব্যাখ্যা কর ।

 

 

দ্বিতীয় অধ্যায়:বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে চারুশিল্প ও শিল্পীরা

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

১। ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের গভর্নর দেশের রাষ্ট্রভাষার ঘোষণা কোথায় দেন?

ক. করাচিতে খ. পাঞ্জাবে

গ. ঢাকায় ঘ. সিন্ধুতে

২। চারুকলা ইনস্টিটিউট কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

ক. ১৯৪৮ খ. ১৯৫২

গ. ১৯৬৮ ঘ. ১৯৬৯

৩। ‘দোপেয়াজা’ কোন শিল্পীর ছদ্মনাম?

ক. কাজী আবদুর রউফ খ. কাজী আবুল কাশেম

গ. বিজন চৌধুরী ঘ. মুর্তজা বশীর

৪। শিল্পীরা কেন নবান্ন উৎসবকে শহরে পালন করতে শুরু করে?

ক. সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে খ. সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে শহরের পরিবেশে ছড়িয়ে দিতে

গ. আমাদের ঐতিহ্যের প্রতি গর্ববোধে উদ্বুদ্ধ করতে  ঘ. গ্রাম ও শহরের সংস্কৃতির দূরত্ব ঘোচাতে

৫। পাক শাসকগোষ্ঠী ধর্মের দোহাই দিয়ে বাঙালিদের সংস্কৃতিচর্চায় বাধা দেওয়ার বিরুদ্ধে চিত্রশিল্পীরা সংস্কৃতির কোন বিষয়টিকে প্রতিবাদ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন?

ক. নবান্ন উৎসব  খ. মঙ্গল শোভাযাত্রা

গ. আলপনা ঘ. বৈশাখী উৎসব

৬। ‘খেলাঘর’ কী?

ক. ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান খ. ক্রীড়া সামগ্রীর দোকান

গ. সাংস্কৃতিক সংগঠন ঘ. শিশু সংগঠন

৭। ‘বাংলার মায়েরা মেয়েরা সকলেই মুক্তিযোদ্ধা’ শীর্ষক পোস্টারটি কোন শিল্পীর আঁকা?

ক. কামরুল হাসান খ. দেবদাস চক্ৰবৰ্ত্তী

গ. কাইয়ুম চৌধুরী ঘ, প্রাণেশ মণ্ডল

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন

১। চারু ও কারুকলা ইনস্টিটিউট বা প্রথম গভর্নমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউট কীভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? প্রতিষ্ঠাতা শিল্পীদের নাম উল্লেখ করে সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

২। ২১-এর প্রভাতফেরিতে আলপনা ও পরবর্তী সময়ে আলপনার ব্যবহার বিষয়ে লেখ।

৩। ঢাকা শহরে প্রথম নবান্ন উৎসব বিষয়ে সংক্ষেপে বর্ণনা দাও।

৪। স্বাধীনতা ও বিপ্লবী চিত্রের মিছিল সম্পর্কে লেখ।

৫। পাকিস্তানের দুই অংশের মধ্যে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পার্থক্য লেখ।

৬। চারুকলার পথ যাত্রায় প্রথম একযুগে যে- কয়েকজন চিত্রশিল্পী চারুকলাকে বিকশিত করার জন্য অশেষ অবদান রেখেছেন তাঁদের নাম লেখ।

৭। চিত্রশিল্পীরা কোন কোন রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দলের সঙ্গে যুক্ত থেকে জনগণের দাবি আদায়ে সহযোগিতা করেছেন? ৮। আমাদের সংস্কৃতির গৌরবময় দিকগুলো সম্পর্কে তোমার মতামত ব্যক্ত কর।

৯। বাংলাদেশের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে বিভিন্ন সংগঠন ও শিল্পীদের ভূমিকা সংক্ষেপে লেখ।

১০। অসহযোগ আন্দোলনে চিত্রশিল্পীরা যে সকল ছবি এঁকেছিলেন সেগুলোর বিষয়বস্তু উল্লেখ কর।

তৃতীয় অধ্যায় :বিখ্যাত শিল্পী ও শিল্পকর্ম

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

১. ১৮৮৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন কোন শিল্পী?

(ক) পাবলো পিকাসো (খ) যামিনী রায়

(গ) ভিনসেন্ট ভ্যানগগ (ঘ) নন্দলাল বসু

২. রবীন্দ্রনাথের প্রথম চিত্রপ্রদর্শনী হয় কত সালে?

(ক) ১৯৩৮ (খ) ১৯২২

(গ) ১৯৪১ (ঘ) ১৯৩০ সালে

৩. পাবলো পিকাসো পরলোকগমন করেন-

(ক) ১৯৭৫ সালের ১০ই এপ্রিল (খ) ১৯৭৩ সালের ৮ই এপ্রিল

(গ) ১৯৭২ সালের ১২ই এপ্রিল (ঘ) ১৯৭০ সালের ৯ই এপ্রিল

৪. জীবদ্দশায় ভিনসেন্ট ভ্যানগগের কয়খানা ছবি বিক্রি হয়েছিল?

(ক) পাঁচখানা  (খ) দশখানা

(গ) দুখানা (ঘ) বারোখানা

৫. শিশু-কিশোরদের জন্য লেখা- ক্ষীরের পুতুল, বুড়ো আংলা, ঘুম পাড়ানি দাসী- বইগুলো কোন শিল্পীর লেখা?

(ক) যামিনী রায় (খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

(গ) নন্দলাল বসু (ঘ) অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর

৬. শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন জন্মগ্রহণ করেন কত সালে?

(ক) ১৯১৪ (গ) ১৯১৩

(খ) ১৯১৭ (ঘ) ১৯১৮ সালে

৭. ১৯৪৩ সালে শিল্পাচার্য যে ছবি আঁকেন তার নাম কী?

(ক) সংগ্রাম (খ) গরুর গাড়ি

(গ) দুর্ভিক্ষ (ঘ) নবান্ন

৮. বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প কর্পোরেশনের নকশা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতার নাম কী?

(ক) জয়নুল আবেদিন (খ) কামরুল হাসান

(গ) আনোয়ারুল হক (ঘ) সফিউদ্দিন আহমেদ।

৯. ‘দেশ আজ বিশ্ব বেহায়ার খপ্পরে’- এ স্কেচ কত সালে আঁকা?

(ক) ১৯৯০ (খ) ১৯৮৮

(গ) ১৯৮৬ (ঘ) ১৯৯১ সালে

১০. শিল্পীকে দেখতে হবে একটা বিশেষ কিছু যা তাঁকে সৃষ্টিশীল করবে’- উক্তিটি কার?

(ক) শিল্পী নন্দলাল বসু (খ) শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

(গ) চিত্রশিল্পী রবীন্দ্রনাথ (ঘ) শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন ।

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন

১. ‘মাত্র সাঁইত্রিশ বছরের জীবনে তিনি পৃথিবীতে রেখে গেছেন অমূল্য সব শিল্পকর্ম – শিল্পীর নাম উল্লেখ করে তাঁর সম্পর্কে যা জান লেখ।

২. রবীন্দ্রনাথের চিত্রকর্ম সম্পর্কে যতটুকু জেনেছ তা বর্ণনা কর।

৩. পাবলো পিকাসো ছিলেন বহু প্রতিভার অধিকারী- কথাটি বিশ্লেষণ কর।

৪. শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের জীবন ও তাঁর শিল্পকর্ম সম্পর্কে যা জেনেছ তা লেখ।

৫. বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনের (বিসিক) নকশা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা শিল্পী কে? তাঁর সম্পর্কে লেখ।

৬. শিল্পী এস. এম সুলতানের জীবন ও তাঁর ছবির বিষয়বস্তু সম্পর্কে বর্ণনা কর ।

 

 

চতুর্থ অধ্যায় :শিল্পকলা

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

১। মানুষের মনের সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের সামগ্রিক রূপ কোনটি?

ক. কারুকলা খ. নৃত্যকলা

গ. শিল্পকলা ঘ. বাস্তুকলা

২। মানুষের সৃষ্টি সমস্ত শ্রেষ্ঠ শিল্প কোনটির অন্তর্গত?

ক. কারুশিল্পের খ. চারুশিল্পের

গ. পোশাকশিল্পের ঘ. লোকশিল্পের

৩। নকশিকাঁথা, খেলনা পুতুল, নকশি পাখা এগুলো কোন শিল্প?

ক. কারুশিল্প খ. লোকশিল্প

গ. ধাতব শিল্প ঘ. দারুশিল্প

৪। নন্দন শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়?

ক. কুৎসিত অর্থে খ. শৌখিন অর্থে

গ. সুন্দর অর্থে ঘ. সামাজিক অর্থে

৫। জীবনের প্রয়োজনে মানুষ যা তৈরি করে তার প্রাথমিক রূপটি কেমন?

ক. খুব কঠিন খ. খুব সরল

গ. খুব সুন্দর ঘ. খুব জটিল

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন

১। ‘শিল্পকলা’ সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।

২। নান্দনিক শিল্প বলতে কী বোঝায়? এ শিল্প কীভাবে আমাদের অনুভূতিকে নাড়া দেয়?

৩। লোকশিল্প ও কারুশিল্পের পারস্পরিক সম্পর্ক তুলনা কর।

৪। নান্দনিক শিল্প, লোকশিল্প ও কারুশিল্পের ব্যবহারিক ক্ষেত্রগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ ।

৫। দৈনন্দিন জীবনে কারুকলার প্রয়োজনীয়তা সংক্ষেপে আলোচনা কর।

৬। ‘অপরাজেয় বাংলা’ ভাস্কর্যে মুক্তিযুদ্ধের যে অনুভূতি প্রকাশিত হয়েছে তা লেখ ।

পঞ্চম অধ্যায় :ছবি আঁকার বিভিন্ন মাধ্যম ও উপকরণ

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

১। ছবি আঁকার উপযোগী পেনসিল কোনটি?

ক. IB (খ) HB

(গ) 4B (ঘ) H

২। জলরঙে ছবি আঁকতে কোন ধরনের পশমের তুলি প্রয়োজন?

ক. নরম খ, শক্ত

গ. মোটা ঘ. মিশ্র

৩। কালি-কলমে ছবি আঁকার উপযোগী কাগজ কোনটি?

ক. হ্যান্ডমেড কাগজ খ. মসৃণ কাগজ

গ. নিউজপ্রিন্ট কাগজ ঘ. বক্সবোর্ড

৪। তেলরঙ মাধ্যমে কোন ধরনের তেল ব্যবহার করা হয়?

ক. কেরোসিন তেল খ. তিশি তেল

গ. সরিষার তেল গ. নারিকেল তেল

সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন

১. তেলরং সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।

২. তেলরং-এর ব্যবহারবিধি বর্ণনা কর।

৩. এনামেল রং সম্পর্কে লেখ।

৪. রঙিন অক্সাইড ও প্লাস্টিক রং সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা কর।

৫. ছবি আঁকার অন্যতম প্রধান উপকরণ কাগজ সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।

৬. ছবি আঁকার জন্য কী কী ধরনের তুলি ব্যবহার করা হয়, বিস্তারিত লেখ।

ষষ্ঠ অধ্যায়:বিষয় ভিত্তিক ছবি ও নকশা অঙ্কন

ব্যবহারিক প্রশ্ন

১। বৃত্ত, ত্রিভুজ ও চতুর্ভুজ ব্যবহার করে ৫” x ৫” মাপে একটি নকশা এঁকে সাদা-কালো রং কর।

২। ফুল, লতা-পাতার সমন্বয়ে ৬” x ৬” মাপে একটি নকশা তৈরি কর। সাদা-কালো রং কর।

৩। তোমার চেনাজানা দুটি পোষা প্রাণীর ছবি অঙ্কন কর।

৪। কর্মরত মানুষের তিনটি প্রকাশভঙ্গি এঁকে দেখাও ।

৫। প্রাকৃতিক ফর্ম (ফুল, লতা-পাতা, পাখি) ব্যবহার করে ৬” x ৪ ” মাপে একটি সাদা-কালো নকশা অঙ্কন কর ।

৬। তোমার প্রিয় ঋতুর একটি ছবি আঁক এবং রং করা ।

৭। মুক্তিযুদ্ধ অথবা ভাষা আন্দোলনকে বিষয় করে একটি ছবি এঁকে যে কোনো মাধ্যমে রং কর।

৮। বাংলাদেশের যে কোনো একটি উৎসব এর ছবি এঁকে রং কর।

৯। তোমার দেখা একটি গ্রামবাংলার দৃশ্য এঁকে রং কর।

১০। নদী ও নৌকাকে বিষয় করে একটি দৃশ্য অঞ্চল করে রং কর।

 

 

সপ্তম অধ্যায়:বিভিন্ন মাধ্যমের শিল্পকর্ম

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

১। চীনা মাটির তৈরি সুন্দর সুন্দর জিনিসপত্র ও বাসন কোসন তৈরি হয় কী দিয়ে?

ক. মাটি নখ বিশুদ্ধ সাদা মাটি

গ. সাদা সিমেন্ট ঘ. সাদা প্লাস্টার

২। প্রাচীন শিল্পকর্মে আমরা বেশিরভাগ কোন নিদর্শন দেখতে পাই?

ক. পোড়ামাটির ফলকচিত্র খ. মাটির তৈরি ফুলদাি

গ. পোড়ামাটির পাত্র ঘ. মোজাইক চিত্র

৩। ফেলনা জিনিস দিয়ে কী তৈরি করা যায়?

ক. মাটির পুতুল খ. শিল্পকর্ম

গ. পোস্টার ঘ. সূচিশিল্প

৪। পাতলা কাঠ কেটে নকশা নির্মাণের জন্য অতি সরু যে করাত ব্যবহার করা হয় তার নাম কী?

ক. ‘হ্যাক স্য’ ঘ. ‘হ্যান্ড-স্য’

গ. ‘ফেট-স্য’ ঘ. সাধারণ করাত

৫। প্রাথমিক পর্যায়ে পুতুল তৈরির জন্য সবচেয়ে উপযোগী কাঠ কোনটি?

ক. শাল ও গজারি খ, শিল, কড়ই

গ. গর্জন ও লোহাকাঠ ঘ. শিমুল ও কদম

৬। তুরপুন সাধারণত কোন কাজে ব্যবহার হয়।

ক. গাছকাটা খ. কাঠ চেরা

গ. ছিদ্র করা ঘ. বাঁকা করা

ছিদ্র করা ব্যবহারিক (Activity)

১। কাপড় ও পিচবোর্ড দিয়ে তোমার পছন্দমতো দেয়ালে ঝোলানোর উপযোগী একটি পুতুল তৈরি কর ।

২। কাপড় ও পিচবোর্ড দিয়ে একটি হাতি তৈরি কর।

৩। খুব সহজ পদ্ধতিতে তোমার পছন্দমতো একটি কাঠের পুতুল তৈরি কর।

৪। মাটির ফ্ল্যাব দিয়ে একটি সুন্দর নকশা বা ফলক তৈরি কর।

৫। মাটির একটি ফুলদানি তৈরি কর।

৬। মাটি দিয়ে একটি শহিদমিনার তৈরি কর।

৭। ফেলনা উল বা পাটের আঁশ দিয়ে একটি হাঁসের ছানা তৈরি কর।

৮। কদবেলের খোলস দিয়ে একটি খেলনা তৈরি কর।

রচনামূলক

১। বোর্ড কাগজ ও কাপড় দিয়ে একটি পুতুল তৈরি করার সহজ পদ্ধতি বর্ণনা কর।

২। বোর্ড কাগজ ও কাপড় দিয়ে একটি হাতি তৈরির সহজ পদ্ধতি বর্ণনা কর।

৩। কাঠ দিয়ে একটি পাখি তৈরি করার পদ্ধতি বর্ণনা কর।

৪। মাটি দিয়ে একটি নকশাফলক তৈরির পদ্ধতি বর্ণনা কর ।

৫। মাটি দিয়ে একটি ফুলদানি তৈরির পদ্ধতি বর্ণনা কর।

৬। ফেলনা পাট বা উল দিয়ে তারের সাহায্যে একটি ফুল তৈরির পদ্ধতি বর্ণনা কর ।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version